
ডিমকে বলা হয় সুপার ফুড। এতে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেলসহ নানা পুষ্টিগুণ বিদ্যমান। তবে লাল আর সাদা ডিম নিয়ে অনেকের মধ্যেই রয়েছে বিভ্রান্তি—কোনটিতে বেশি পুষ্টিগুণ রয়েছে?
পুষ্টিবিদদের মতে, ডিমের খোসার রঙের সঙ্গে পুষ্টিগুণের কোনো সম্পর্ক নেই। লাল ডিম আর সাদা ডিম উভয় ধরনের ডিমেই প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন এ, ডি, ই ও বি কমপ্লেক্সের মতো সমান পুষ্টি উপাদান থাকে।
* খোসার রঙ নির্ভর করে মুরগির জাত ও পালনের ওপর। সাদা মুরগি সাধারণত সাদা ডিম দেয়, আর লালচে পালকের মুরগি লালচে খোসার ডিম পাড়ে।
* স্বাদ ও পুষ্টিতে তেমন পার্থক্য নেই। তবে খাবারের ধরন ও পরিবেশের কারণে স্বাদে সামান্য ভিন্নতা থাকতে পারে।
* দাম: অনেক সময় লাল ডিমের দাম কিছুটা বেশি হয়, কারণ দেশি জাতের মুরগির ডিম বেশি চাহিদাসম্পন্ন।
সাদা হোক বা লাল—উভয় ধরনের ডিমই সমান পুষ্টিকর। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ডিম রাখলে সহজেই পূরণ হয় শরীরের প্রোটিন ও ভিটামিনের চাহিদা।