
বেসরকারি স্কুল-কলেজের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি সরকারি চাকরিজীবী ছাড়া আর কেউ হতে পারবেন না। নবম গ্রেড এবং এর ওপরের চাকরিতে থাকা বা অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তারা এই দায়িত্ব পালন করবেন।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় নির্দেশ দিয়েছে, ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সব প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত কমিটি গঠন করতে হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সভাপতির জন্য প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি থাকা বাধ্যতামূলক।
নবম গ্রেডের নিচের কর্মকর্তা বা পঞ্চম গ্রেডের নিচের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সভাপতি হতে পারবেন না। এছাড়া স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা বা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা সভাপতি হতে পারবেন।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের সমন্বয়ক খন্দোকার এহসানুল কবির বলেন, “বিদ্যমান নিয়মে শুধু সভাপতি পদে সংশোধন আনা হয়েছে। অন্য পদগুলো আগের মতোই থাকবে। এবার শুধুমাত্র সরকারি কর্মকর্তা বা চাকরিতে থাকা/অবসরে যাওয়া কর্মকর্তা সভাপতি হবেন।”
গত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর সব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদ বাতিল করা হয়। পরে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে গঠন করা হয় অ্যাডহক কমিটি। ১ ডিসেম্বর থেকে সব অ্যাডহক কমিটি বাতিল হয়ে যাবে এবং নিয়মিত কমিটি কার্যকর হবে।